বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৪ অপরাহ্ন

সর্বশেষ :
শাকিবকে জড়িয়ে ধরে ‘ইমোশনাল’ পরীমণি মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্নপূরণে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধঃ ড. ইউনূস শেষ মুহূর্তে ভারতীয় দলে একাধিক পরিবর্তন ফের গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র আগামী বছর জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানে উচ্চ পর্যায়ের সম্মেলন এক যুগ পর বিকেলে সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া পলাশবাড়ীতে ওয়ালটন ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ ও পুরস্কার বিতরণী পলাশবাড়ীতে ২০ হাজার টাকা মূল্যে বিক্রয় নিষিদ্ধ স্যাম্পল ওষুধ জব্দ ঢাকার সড়কে অটোরিকশা চালকরা, বন্ধ যান চলাচল সশস্ত্র বাহিনী দিবসঃ শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

নাটকীয় কায়দায় ধ্বংস হচ্ছে বনভূমি মঞ্চস্থ করছেন রেঞ্জ কর্মকর্তা

মোঃ বিপ্লব হোসেন (ফারুক)ঃ গাজীপুর কালিয়াকৈর রেঞ্জের আওতায় কাশিমপুর বিটে চলছে বন ধ্বংসে নাটক মঞ্চায়ন, বিট কর্মকর্তাদের মাঝে দক্ষ অভিনেতার ভূমিকায় কাশিমপুর বিট কর্মকর্তা সুলাইমান হোসেন কে দিয়ে বন ধ্বংসের যতসব নাটক মঞ্চস্থ করছেন । গত ১৬ আগস্টে কাশিমপুর বিটের আওতায় গোবিন্দ বাড়ি মৌজায় আওয়ামী লীগের এক প্রভাবশালী গার্মেন্টস মালিক মন্ডল গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজদের স্বত্বাধিকারী ২০ ধারার গেজেট ভুক্ত বন সংলগ্ন একটি জায়গায় কোন প্রকার সীমানা নির্ধারণী ছাড়াই বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করে রাতের আঁধারে মাটি বরাটের কার্যক্রম চালায়।পরদিন সংবাদ পেয়ে বিট কর্মকর্তা সুলেমান হোসেন ঘটনাস্থলে এসে এর কার্যক্রম স্থগিত করেন, পরবর্তীতে এর দিন দুয়েক পর পুনরায় বে-পরোয়া গতিতে মাটি ভরাটের কার্যক্রম শুরু করলে তা সাংবাদিকদের নজরে আসলে বিষয়টি বিট কর্মকর্তা সুলেমান হোসেন কে মুটো ফোনের মাধ্যমে ঐ কর্মকর্তা কে অবগত করলে,তিনি এর কার্যক্রম বন্ধ করবেন বন্ধ করবেন বলে সময় অতিক্রান্ত করে চলছেন, বিশ্বস্ত সূত্রে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তিবর্গরা জানিয়েছেন, গত ১৭ ই আগস্টের পরে কাশিমপুর বিট অফিসে বসে ইন্ডাস্ট্রি কর্তৃপক্ষ ও রেঞ্জ কর্মকর্তা এবং বিট কর্মকর্তার সমন্বয়ে স্থানীয় কিছু ভূমিদস্যুদের সঙ্গে নিয়ে গোপন লেনদেনের চুক্তির নবায়ন করে এর কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেন। তাছাড়া চন্দ্রা বিট সংলগ্ন মন্ডল পাড়া এলাকায় একাধিক ঘরবাড়ি কার্যক্রম চালিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন রেঞ্জ কর্মকর্তা মনিরুল করিম এ নিয়ে খুদ অফিস স্টাফদের মাঝে ভিতরে ভিতরে গুঞ্জন চলছে, কিন্তু চাকরির ভয়ে প্রকাশ্যে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছেন না। খোঁজ নিয়ে জানা যাচ্ছে রেঞ্জ কর্মকর্তার একক সিদ্ধান্তের উপর সর্ব কিছু নির্ভর করছে। তিনি চোরকে কে বলছেন চুরি কর আবার সাধু কে বলছেন সজাগ থাক দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত বলিকর চৈতন্য শক্তিতে বলিয়ান এই ভাগ্যবিধার কারিশমার কোন শেষ নেই। [এর ধারাবাহিক প্রতিবেদন চলবে পত্রিকার পাতায় ]

 

 

 

 

 

 

 

 

 

খবরটি শেয়ার করুন